শিরোনাম:
ফরিদপুরে স্কুলপড়ুয়া শিশুকে জ্যান্ত কবর দিয়ে হত্যার চেষ্টা কিশোর গ্যাংয়ের ১০ টাকা নিয়ে তর্কাতর্কি, ব্যবসায়ীর মাথায় আঘাত বোয়ালখালীতে ভোরে বন্যহাতি আতংকিত এলাকাবাসী আলফাডাঙ্গায় হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে ব্যক্তিগত কাজে ঘুরে বেড়ান.স.প্রা.বি প্রধান শিক্ষক বোয়ালমারীতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উদযাপন বোয়ালখালীতে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধের সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁর মান্দায় প্রাইভেট কার ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ নিহত ২  সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত গঙ্গাচড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার নিয়ামতপুরে ডেমক্রেসিওয়াচ আস্থা প্রকল্পের যুবদের হুইসেল ব্লোয়ার সভা অনুষ্ঠিত

জোবরাতে রোটারি ক্লাব অফ চিটাগং রেইনবো এর শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ।

মাসুদ রানাঃ চট্টগ্রাম
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩
37.8kভিজিটর

ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট আর কুয়াশা মিলে শীত জেঁকে ধরেছে সবাইকে। হিম হিম ঠাণ্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করে নিম্নআয়ের মানুষকে। শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে প্রজেক্ট ” উষ্ণতা ” নামে কম্বল বিতরণ করলেন সামাজিক সংগঠন রোটারী ক্লাব অব চিটাগাং রেইনবো ।

গত রবিবার ( ২২ জানুয়ারি, ২০২৩) হাটহাজারীর জোবরা গ্রামে রোটারিয়ান রোকেয়া সুলতানার ( সম্পাদক ,রোটারী ক্লাব অব চিটাগাং রেইনবো) নেতৃত্বে রোটারী ক্লাব অব চিটাগাং রেইনবো-র উদ্যোগে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন । এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক সভাপতি প্রবীর চন্দ্র সাহা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাসনুভা হায়দার নোভা, প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট ইফতেকার আহমেদ সহ ক্লাবের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।

শীতবস্ত্র বিতরণকালে অসহায় মানুষের উদ্দেশে জনাব ইফতেকার আহমেদ বলেন, আমরা আপনাদের ঘরের সন্তান। এই শীতে আপনারা অমানবিক কষ্ট করবেন, তা মেনে নেয়া যায় না। আপনাদের প্রতি বুকভরা ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান ও সহমর্মিতা নিয়ে আমরা এখানে এসেছি, পরিবারের সদস্য হিসেবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে।”

শীতার্তদের উদ্দেশ্যে করে রোটারী ক্লাব অব চিটাগাং রেইনবো-র সেক্রেটারি রোকেয়া সুলতানা বলেন, “শীতের কষ্ট সেই বুঝবে যার কাছে শীত নিবারণের মতো কোনো বস্ত্র নেই। সবার সম্মিলিত চেষ্টায় শীতের কষ্ট থেকে দরিদ্র মানুষদের রক্ষা করা সম্ভব।”

নতুন কম্বল পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন উপস্থিত শীতার্ত মানুষ। জোবরা গ্রামের ষাটোর্ধ্ব জাহানারা খাতুন বলেন, কাজ নাই। খুবই অসহায়। আমাদের খোঁজ নেওয়ার কোনো মানুষ নেই। শীতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। কম্বলখানা পেয়ে খুব ভালো হলো। আনন্দ প্রকাশ করে গিয়ে হালিমা নামের বারো বছরের এক কিশোরী বলে, শীতের রাতে পড়তে অনেক কষ্ট হয়, লাল রঙের এই কম্বল মুড়িয়ে অনেকক্ষণ পড়তে পারবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x