শিরোনাম:
হিজলায় বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন। কালুরঘাট সেতুসহ ২৪ হাজার ৪১৩ কোটি টাকায় অনুমোদন বোয়ালমারীতে ১১৯টি মন্ডপে পূজা অর্চনায় প্রস্তুত, কড়া নিরাপত্তায় প্রশাসন গোপালগঞ্জে কাশিয়ানী ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা! ১০ গুণ বেশি ব‍্যয়ের আজ একনেকে উঠছে কালুরঘাট সেতু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতি মধুখালীতে শিক্ষায় অনিয়মের তথ্য সংগ্রহ সাংবাদিক লাঞ্ছিত,ঘটনায় আদালতে মামলা নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির আলো ছড়াতে অনন্য উদ্যোগ সালথায় খেলাফত যুব মজলিসের জনশক্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

ভূপতি সরকারের বিরুদ্ধে অবহিত করণ চিঠি দিলেন সহকারী কমিশনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
24.5kভিজিটর

রিয়াদুন্নবী রিয়াদ নিজস্ব প্রতিবেদক:

রংপুরের গঙ্গাচড়া ভূমি অফিসের পিয়ন ভূপতি চন্দ্র সরকার ‘পিয়ন থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক -ভূপতি ‘ শিরোনামে ‘দৈনিক বায়ান্নর আলো’, দৈনিক চাঁদনি বাজারসহ কিছু সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর ভূপতির দূর্নীতির স্ব চিত্র প্রতিবেদন সকলের পিলে চমকে দিয়েছে। সংবাদের ভিত্তিতে জানা গেছে, তিনি বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে পেয়েছিলেন মাত্র ৪ শতক বসতবাড়ি। তার অন্য তিন ভাইও বাবার বসতবাড়ির সমান ভাগ পেছিল।ভাইয়েরা এক শতক জমি কিনতে না পারলেও ভূপতি সরকার কিনেছেন ২০ থেকে ২৫ দোন (২২ শতকে দোন) আবাদি জমি। গ্রামে ও শহরে নির্মাণ করেছেন বিলাস বহুল দু’টি বাড়ি। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি ৪ কোটি টাকায় কিনেছেন রংপুর নগরীতে সাত শতক এবং কোটি টাকায় গঙ্গাচড়ায়ও কিনেছেন ৮ শতক জমি। ভূপতি শ্বশুর বাড়ি এলাকায়ও নামে বেনামে জমি কিনেছেন । আছে স্ত্রীর নামে ব্যাংক ব্যালেন্সও। পিয়ন পদে সামান্য বেতনে চাকুরি করে তার এত সম্পদ অর্জন নিয়ে বিস্মিত হয়েছেন এলাকার মানুষও।সংবাদ সূত্রে আরো জানা গেছে, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে সংসার ভূপতি সরকারের ।বড় ছেলে শুভ চন্দ্র এসএসসি পাশ করে আর কলেজে ভর্তি হয়নি। দ্বিতীয় ছেলে সজিব চন্দ্র মহন্ত একটি ব্যয়বহুল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্নাস তৃতীয়বর্ষে অধ্যায়নরত। ২০-২৫ বছর আগে ভূপতি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে পিয়ন পদে চাকরি পান। বর্তমানেও তিনি গঙ্গাচড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে পিয়ন পদেই কর্মরত আছেন।সেখানে সেবা নিতে আসা লোকজন তাকেই ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা হিসেবে চিনেন। তার চা, পান ও অফিস পরিস্কার রাখা কাজ হলেও তিনি অফিসিয়াল যাবতীয় কাজ করেন। জমির নামজারি করে দেওয়ার নামে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা। এছাড়াও কারও জমির কাগজপত্রে ভেজাল থাকলে সেটি নিয়েও তিনি করেন দেনদরবার করে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা।প্রকাশিত সংবাদের আলোকে দেখা যায়, সম্পদ প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর অবহিত করণ চিঠির প্রেক্ষিতে কেমন পদক্ষেপ গ্রহন করবেন উর্ধতন কতৃপক্ষ, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x