শিরোনাম:
ফরিদপুরে স্কুলপড়ুয়া শিশুকে জ্যান্ত কবর দিয়ে হত্যার চেষ্টা কিশোর গ্যাংয়ের গঙ্গাচড়ায় অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে ইউএনও’র সাহসী অভিযান গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়ার জন্মবার্ষিকী পালিত আগামী প্রজম্মেের জন্য পলিথিন বন্ধ করতে পরিবেশ উপদেষ্টা বোয়ালখালীতে মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে খেলাধুলার বিকল্প নেই—আজিজুল হক চেয়ারম্যান নওগাঁয় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে অগ্নিসংযোগ, থানায় মামলা (বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নওগাঁ জেলা শাখার)আহ্বায়ক সৌমেন্দ্রনাথ কুন্ডু; সদস্য সচিব সুবীর দাস আলফাডাঙ্গায় মধুমতি নদীতে অবৈধ্য বাঁধ অপসারণ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত গোপালগঞ্জে অ্যাডভেন্টিষ্ট ইন্টারন্যাশনাল মিশন স্কুলে ভর্তি বাবদ অতিরিক্ত অর্থ আদায় চলছে বোয়ালমারীতে ইজিবাইক উল্টে জাহাজের মাস্টার নিহত আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ১৭০ নামসহ অজ্ঞাত তিন হাজার জনের নামে মামলায় আটক-১

পঞ্চগড়ে ২০ লাখ টাকার অবৈধ চা জব্দ করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

মো: মিজানুর রহমান পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি 
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪
47.8kভিজিটর

পঞ্চগড়ে ২০ লাখ টাকার অবৈধ চা জব্দ করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জানা যায় রাতের আঁধারে কাভার্ডভ্যানে বস্তাভর্তি ১২ হাজার ৫০০ কেজি ওজনের চা আটক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (কাস্টমস) কর্মকর্তারা। যার বাজার মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা।

রোববার (১৪ জুলাই) রাতে পঞ্চগড় সদরের অমরখানা ইউনিয়নের বোর্ড অফিস বাজারের মহাসড়কে কাভার্ডভ্যানটিকে আটক করেন কাস্টম কর্মকর্তারা।

রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চায়ের চালানটি কালোবাজারে পাচার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

তবে বিষয়টি তদন্তের জন্য চাসহ গাড়িটি জব্দ করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে।  

তেঁতুলিয়া উপজেলা থেকে মহাসড়ক ধরে অজানা গন্তব্যে যাচ্ছিল হিনো ট্রেডার্স নামে একটি কাভার্ডভ্যান।জানা গেছে, রাতে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল চা গুলো।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কাস্টম কর্মকর্তারা বোর্ড অফিস বাজার এলাকায় মহাসড়কে কাভার্ডভ্যানটির গতিরোধ করে অভিযান চালায় । মোট জব্দকৃত চা ১২ হাজার ৫০০ কেজির ২৫০ বস্তা।

যার বাজার মূল্য প্রায় প্রায় ২০ লাখ টাকা। জব্দকৃত এসব চা তেঁতুলিয়ার মাঝিপাড়া এলাকার সুরমা অ্যান্ড পূর্ণিমা চা কারখানা হতে কালোবাজারির উদ্যেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।  

এর আগেও একাধিকবার সুরমা অ্যান্ড পূর্ণিমা চা কারখানার তৈরিকৃত চা জব্দ করেছে কাস্টমসসহ চা বোর্ড। সর্বশেষ গত ২৯ মে ৪৯৭ কেজি বাস্তা ভর্তি চা কালোবাজারে বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পরে। ১১ জুলাই চা বোর্ডের চেয়ারম্যান শুনানি করলে কারখানাটির মালিক শেখ ফরিদ ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পরে তার মুচলেকা নিয়ে জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়।  

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, কারখানা মালিকরা এভাবে রাতের আধারে ভালো মানের চাগুলো কালোবাজারে পাচার করে দেয়। এতে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। একই সঙ্গে খারাপ চা অকশনে তুলে লোকসান দেখিয়ে সিন্ডিকেট করছে। এ বিষয়ে ধরার পর কারখানাগুলোকে শুধু জরিমানা নায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে অনুমোদন বাতিল করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x