মুখোশ কবি কবি বলে সবার ধরিয়েছে মাথায় জ্বালা,
কবিতার নামে প্রলাপ বকে মুখোশ পড়া শালা।
নচ্ছার শালা নেশার ঘোরে উল্টোপাল্টা বলে,
যা শুনিয়া সর্বজনের ঠান্ডা মগজ জ্বলে।
কবিতার নামে করে যায় নারীকুলের অপমান নজরুল,রবী নাকি কবি নন,
উনিই বড় বুজুর্গান!
মুখোশ পড়া পাগল শালার চরিত্র বেজায় কামুক মুখোশ খোলার অভিযানে,
তার জায়গাটা নামুক।
দুষ্টু তাহার চোখের চাওয়ায়,সাক্ষী দিছে তার উর্ধ্বমুখী গোঁফ,
গুচ্ছদাঁড়ির কপটাচারীরতে ফেলায় নারীর উপর টোপ।
কে জানে কোন আশীর্বাদে হয়েছে ভোঁতা মাস্টার
পড়ানোর নামে ইচিংবিচিং ঝাড়ে তার লুচ্চাচার।
আরও অনেক শিক্ষক আছে আমাদের মাথার তাজ,
আইরোনিতে ধুয়ে দেয় তাদের মনে লাগে বড় আঁচ।
শিক্ষার নামে ভন্ডামী,পরনিন্দায় যাচ্ছে সময় বেশ,
আক্ষেপে আজ ঝাড়ছি আমি, ঝাড়ছি সব লেশ।
তাহার কাছে বাকি পন্ডিতেরা বালির মতো তুচ্ছ,
বিজ্ঞের মতো মাথা নাড়িয়ে তা বলছে গোঁফপুচ্ছ। আহারে সবার বিজ্ঞ কবি!
বলতে লাগে ভারী কবিতার নামে চিবিয়ে খাচ্ছে নিত্য কতো নারী।
অহংকারের দর্পে রটায় কতো মুখরোচক মিথ্যে,
কলপ পড়ে সত্য ঢাকায়,তাই সয়লাভ তাহার ভৃত্যে।
আর কতকাল চলবে এসব জংলী অনাচার?
শক্ত হাতে হঠাও এসব,হঠাও অধম- নির্লজ্জ- জানোয়ার।
(শাফাত..) ইংরেজি বিভাগ কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ।