রিয়াদুন্নবী রিয়াদ নিজস্ব প্রতিবেদক:
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এদেশে নতুন নয়। বাংলাদেশে এটি একটি অনিবার্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।জীবন ধারণের উপযোগী প্রতিটি জিনিসের অগ্নিমূল্য। চাল, ডাল, মাছ, মাংস, তেল, তরিতরকারি, ফলমূল, চিনি, লবণ, গম, আটা, রুটি, বিস্কুট ইত্যাদি দ্রব্যের মূল্য আগের তুলনায় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে খেটে খাওয়া মেহনতি মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। অতিরিক্ত মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের জন্যই সাধারণ মানুষকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
যেমন দ্রব্য মূল্যের দাম:
কাঁচামরিচ ২০০ টাকা কেজি!
আলু ৩৫ টাকা কেজি!
বেগুন/পটল৫০ – ৬০কেজি!
শসা/গাজর ৬০-৮০ টাকা কেজি!
পেঁপে/কুমড়া ৪০ টাকা কেজি!
সিম ১০০-১২০ টাকা কেজি!
পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজি!
টমেটো ১২০ টাকা কেজি!
চাল বস্তায় প্রতি ২০০-৩০০ টাকা করে বেড়েছে!
খোলা তেল ১৬০ টাকা কেজি!
তাছাড়া সরকার যেভাবে হুট কোরিয়া জ্বালানি তেলের দাম বারাইল, এখন তো মনে হয় চোল মোটরসাইকেল না চালেয়া বাইসাইকেল কিনি চালা লাগবে এমন বক্তব্য গংগাচড়া উপজেলার বাইক চালকদের।তেলের দাম নিয়েও ভোগান্তিতে আছে সাধারণ মানুষ।
গংগাচড়া উপজেলার মন্হনা বাজারে খরচ করতে আসা মোকাদ্দেস আহমেদ বলেছেন,দেশত এবার গরিব মারার মেশিন বেড়াইছে। আমি রিকশা চালিয়ে ইনকাম করি চাল, তেল কিনতে শেষ হয় তরকারি কিনবো কি করে।
নাজমা বেগম বলেন, আমি একজন জুটমিলের শ্রমিক আমাদের দিন হাজিরা ১৩০ টাকা ।এই ১৩০ টাকা দিয়ে কিনবো তা ভেবেই পাচ্ছিনা ।সব গুলোর দাম বাড়ছে আমাদের তো আয় বাড়েনি।
হাবিব নামে এক ব্যক্তি বলেন, যেভাবে দ্রব্যমূল্যর দাম বেড়েছে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে মনে হয়।