মেলান্দহ উপজেলার ঝাউগড়া ইউনিয়নের পশ্চিম ঝাউগড়া গ্রামে বাদশা মিয়ার ছেলে রিদয়ের স্ত্রীর সাথে প্রতিবেশী এনামুলের পুত্র বাবুর সাথে দীর্ঘদিন যাবত পরকীয়া চলছিলো,এক পর্যায়ে স্বামী রিদয় হাতে নাতে তাদের অবৈধ মেলামেশা ধরেফেলে, রিদয়সহ৷
তার পুরো পরিবার অভিযুক্ত মহিলাকে বেদম মারধর করে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেয়,এ ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পরে খবর পেয়ে সাংবাদিকরা ঘটনা স্থলে গেলে রিদয়ের ছোট ভাই সোহরাব প্রাণের বাংলাদেশ প্রত্রিকার কর্মচারী পরিচয় দিয়ে সাংবাদিকদের সাথে তর্কবির্তকে জড়ায়৷ সোহরাব জানায় এটা আমাদের পারিবারিক বিষয়,সাংবাদিকরা বলেন পরকিয়ার ঘটনা কোন পারিবারিক বিষয় হতে পারেনা৷
সাংবাদিকরা সোহরাবের ভাবীর সাথে কথা বলতে চাইলে সোহবার বিভিন্ন ভাবে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহ করতে বাঁধা প্রধান করে,এক পর্যায়ে সাংবাদিকরা রিদয়ের শ্বশুরবাড়ীতে অবস্থান করে রিদয়ের স্ত্রীর সাথে কথা বললে পুরো ঘটনা জানতেপারে৷
রিদয়ের স্ত্রী জানায় বাবুর সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তারা আমাকে সন্দেহ করে সোহরবের নির্দশে পুরো পরিবারটি আমাকে অযথা মিথ্যা অপবাধ দিয়ে মারধর করে বাড়ী হতে বের করে দিছে৷এঘটনার আক্রোসে দৈনিক প্রাণের বাংলাদেশ প্রত্রিকার কর্মচার পরিচয় দানকারী সোহরাব মিথ্যাতথ্য দিয়ে অশ্লীলভাষায় ডালাওভাবে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে।