শিরোনাম:
হিজলার কাউরিয়া কেরামতিয়া রাবেয়া দাখিল মাদ্রাসার নবগঠিত সভাপতি জুয়েল খানকে ফুলের শুভেচ্ছা চট্টগ্রামে জব্বারের বলীখেলা ২৫ এপ্রিল মেডিকেল শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধে সেনাবাহিনীর লাঠিচার্জের প্রতিবাদে সুনামগঞ্জের মানববন্ধন বোয়ালমারীতে কৃষকের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা, পাল্টা মিথ্যা অভিযোগ দায়ের নওগাঁয় এডুকেশন ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ও পুরষ্কার বিতরণ গোপালগঞ্জে কোটালীপাড়া পাগলী হলেন মা- বাবা কে? বিএনপি নেতা আওয়ামীলীগের নেতা মিলে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন। বোয়ালখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হনুমান উদ্ধার,চকরিয়া সাফারি পার্কে অবমুক্ত আলফাডাঙ্গায় ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে চরম বিপাকে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা বোয়ালমারীতে জামায়েত ইসলামী নেতাদের সংবাদ সম্মেলন

বোয়ালমারীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত ১২

এস এম রুবেল বোয়ালমারী ফরিদপুর প্রতিনিধি।
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৫
14.8kভিজিটর

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের ১২ জন আহত হয়েছে।

বুধবার (২এপ্রিল) রুপাপাত ইউনিয়নের মোড়া গ্রামে মাঠের ভেতরে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রুপাপাত ইউনিয়নের মোড়া গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বাড়ি ও পাট চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় একই গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ঠান্ডুর লোকজন। সে ঘটনায় মিজানুর রহমান বাদী হয়ে সিরাজুল ইসলাম ঠান্ডুর লোকজনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। সে মামলায় বুধবার (২ এপ্রিল) আসামীদের গ্রেফতার করতে ডহরনগর ফাঁড়ির পুলিশ গেলে আসামীরা পালিয়ে যায়। এরপর সিরাজুল ইসলাম ঠান্ডুর লোকজন ও সেনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বিকেলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে মোড়া গ্রামের লায়েক মোল্যার ছেলে রফিকুল মোল্যা (২৩) মারাত্মক আহত হয়। সেই সাথে দুই গ্রুপের অনন্ত ১২ জন আহত হয়েছে। আহতদের বোয়ালমারী ফরিদপুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মিজানের ভাই জামায়াত নেতা মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, এর আগে সিরাজুল ইসলাম ঠান্ডুর লোকজন আমাদের পাট ও বাড়িতে আগুন দিয়ে প্রায় ২০-২৫ লাখ টাকার ক্ষতি করে। ওদের নামে মামলা দেয়া হয়। গতকাল পুলিশ তাদের লোকজনকে গ্রেফতার করতে গেলে পালিয়া যায়। এরপর লোকজন এনে আমাদের উপর হামলা চালিয়ে আমাকে কুপিয়ে আহত করে। তারপরে আমাদের লোকজন এসে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে গতকাল ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোন পক্ষ (বৃহস্পতিবার ৩ এপ্রিল) থানায় আসেনি। মামলা করলে মামলা নেয়া হবে। বর্তমান পরিস্থিতি শান্ত আছে।


নিউজ শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Copyright ©2000-2025, WSB NEWS 24 All rights reserved.

Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x